
ভুঁড়ি কমাতে অ্যাবডোমিনোপ্লাস্টির জুড়ি নেই
দ্য ওয়াল ব্যুরো: নিজের পছন্দের আউটফিট পরতে কে না ভালবাসেন! কিন্তু মাঝে মাঝেই বাধা হয়ে দাঁড়ায় তলপেটের ওই মোটা চর্বিওয়ালা ভুঁড়িটা। তবে অ্যাবডোমিনোপ্লাস্টির সাহায্যে ভুঁড়ি কমিয়ে তলপেট এক্কেবারে স্বাভাবিক করে ফেলা সম্ভব।
রোগা হওয়ার জন্য অনেকে ডায়েট নিয়ন্ত্রণ করেন। এক্সাসাইজের সাহায্যও নেন। অনেকে এভাবেই নিজেদের বাড়তি মেদ কমিয়ে ফেলতে পারেন। অনেকের আবার গড়ন রোগাটে। কিন্তু তলপেটের কাছে থলথলে চর্বি রয়েছে। কিছু জেদি ভুঁড়ি সহজে যেতে চায় না। সেসব ক্ষেত্রে এই অ্যাবডোমিনোপ্লাস্টিই ভরসা।
অ্যাবডোমিনোপ্লাস্টি কী?
এটা এমন এক সার্জিক্যাল পদ্ধতি, যার দ্বারা তলপেটের দেওয়াল থেকে বাড়তি মেদ ও ত্বক সরিয়ে দিয়ে তলপেটকে সমান করে দেওয়া হয়। এই পদ্ধতি ‘টামি টাক’ বলেই বেশি প্রচলিত।
কখন অ্যাবডোমিনোপ্লাস্টি?
ভুঁড়ির জন্য অনেকেই হীনমন্যতায় ভোগেন, সে ক্ষেত্রে এই পদ্ধতির আশ্রয় নেওয়াই যায়।
প্রেগন্যান্সির পর অনেকের তলপেট ভারী হয়ে যায়, তখন অ্যাবডোমিনোপ্লাস্টির সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
পেটের অতিরিক্ত চর্বি, স্ট্রেচ মার্ক সরিয়ে স্লিম ট্রিম ফিগারের জন্য করা যেতে পারে।
অ্যাবডোমিনোপ্লাস্টিতে তলপেটে কাটা হয়। সার্জারির সময় জেনারেল অ্যানাস্থেশিয়া করা হয়, তাই কোনও রকম ব্যথা টের পাওয়া যায় না। সার্জারির পরদিনই রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
কসমেটিক ও প্লাস্টিক সার্জারি কেন্দ্রে এই সার্জারি করা হয়। ভুঁড়ির আয়তন ও অ্যাবডোমিনোপ্লাস্টির পদ্ধতির ওপর এই সার্জারির খরচ নির্ভর করে।